What causes frequent urination
আমাদের সবারই সারাদিনে বেশ কয়েকবার প্রস্রাব হয়।অবশ্যই এখানে বয়সও একটি ফ্যাক্টর।যাদের বয়স বেশী তাদের এমনি প্রস্রাব একটু বেশীই হয় কিন্তুু এর বাইরেও অনেকের ঘন ঘন প্রস্রাব হয়।বিশেষ করে রাতের বেলায়।ঘন ঘন প্রস্রাব হয় মানে হলো স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী প্রস্রাব করা।এটি আমাদের প্রত্যহিক জীবনে বাজে প্রভাব ফেলে।এটি আমাদের ঘুমের সমস্যা করে।।তাছাড়া ঘন ঘন প্রস্রাব বিভিন্ন রোগের নির্দেশ করে।
কখন বুঝবো ঘন ঘন প্রস্রাব হচ্ছেঃ
সারাদিনে যদি ৭ বারের বেশী প্রস্রাব হয়।যেখানে পানি খাওয়ার পরিমাণ ২ লিটার।তবে মাঝে মাঝে মানসিক অবস্থার প্রেক্ষিতে প্রস্রাব বেশী হয়ে থাকে যেমন;টেনশন করলে।কিন্তুু যদি প্রতিদিনই হয় তবে বুঝতে হবে কোন সমস্যা হয়েছে।
ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার সাধারণ কারণ গুলোঃ
# ডায়াবেটিস
# প্রেগন্যান্সি
# প্রস্টেট গ্ল্যান্ডে সমস্যা
# প্রস্রাবের রাস্তায় ইনফেকশন
# পেলভিক এ টিউমার
# ব্লাডার ওয়ালে ইনফ্লামাশান
# ওভার এক্টিভ ব্লাডার সিনড্রোম
যে ১০টি কারণে প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া হয়
# ব্লাডার ক্যান্সার
# কিডনীতে পাথর হওয়া
# ব্লাডারে পাথর হওয়া
# ইউরিনারি ইনকনটিন্যান্স(একধরনের প্রস্রাবের রোগ যাতে প্রস্রাব হলে রোগীর কন্ট্রোল থাকে না)
# প্রস্রাবের রাস্তা সরু হয়ে যাওয়া
# রেডিয়েশন থেরাপি
# কোলন ডাইভারকলটিস
# যৌনরোগ
রোগীর যে লক্ষণ গুলো দেখা যায়ঃ
# প্রস্রাব করতে ব্যথা অনুভব হওয়া
# প্রস্রাব করতে অস্বস্তি অনুভব করা
# প্রস্রাবের রং পরিবর্তন হওয়া
# প্রস্রাব করার নিয়ন্ত্রণ হারানো
# প্রস্রাবের বেগ থাকা সত্ত্বেও প্রস্রাব করেত কষ্ট হওয়া
# পানির পিপাসা বেড়ে যাওয়া
# জ্বর
# বমি হওয়া
# ব্যাক পেইন