কল্পোস্কোপ (Coloscope Test) যন্ত্রটি অনেকটা অণুবীক্ষণ যন্ত্রের মত।আবার কলোনোস্কপির সাথে এক করে ফেলবেন না। কল্পোস্কপি পরীক্ষার মাধ্যমে জরায়ুমুখের টিস্যুগুলোকে 15 থেকে 20 গুণ বড় করে দেখা হয়,
ফলে কোন ধরনের এ্যাবনরমাল টিস্যু থাকলে তা সহজেই ধরা পড়ে এবং ট্রিটমেন্ট করা যায়।
কোন কোন অবস্থায় এই পরীক্ষা করা হয়?
• জরায়ুমুখের ক্যান্সার সনাক্ত করণের প্রাথমিক পরীক্ষা পেপ টেস্ট বা ভায়া টেস্ট যদি এখানে কোন ধরনের নর্মালিটি ধরা পড়ে তবে তাদেরকে কল্পোস্কপি পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয় এবং একই সাথে বায়োপসি করা হয়।
• এছাড়াও জরায়ুমুখ যদি এ্যাবনরমাল লুকিং মনে হয় তবেও এ পরীক্ষাটি করে কোন সমস্যা আছে কিনা দেখা হয়।
• কারো যদি সহবাসে বারবার ব্লাড যেতে থাকে তবে তারাও এ পরীক্ষাটি করতে পারে।
এটি খুবই সাধারণ একটি পরীক্ষা। কোন ধরনের এনেস্থিসিয়ার দেয়ার দরকার হয় না। এ পরীক্ষার সময় কিছু ওষুধ লাগিয়ে জরায়ুমুখের কোষগুলোর রিঅ্যাকশন দেখা হয়। একই সময়ে বায়োপসি করার জন্য টিস্যু সংগ্রহ করা যায়।