What to know before doing X-rays
এক্স-রে (X-ray) একটি কমন ইমেজিং টেস্ট। এর মাধ্যমে ডাক্তার কোন কাটা-ছেড়া ছাড়া খুব সহজে শরীরে ভেতর দেখতে পারন এবং এর মাধ্যমে রোগ সনাক্ত করা যায়।এক্স-রে করার আগে আমাদের কিছু বিষয় জানা উচিত।এর মাধ্যমে এক্স-রের ক্ষতিকারক দিক সর্ম্পকে সর্তক হতে পারবো।
এক্স-রে করার সময় যেসব ব্যাপার মেনে চলতে হবেঃ
# শুধুমাত্র ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী এক্স-রে করা উচিত।
# ঢোলা-ঢালা কাপড় পড়া উচিত তাতে এক্স-রে করতে পজিশন নিতে সুবিধা হয়।ব্যাক পেইন হবার সম্ভাবনা কমে যায়।
# শরীরে যদি কোন জুয়েলারি বা মেটাল আইটেম থাকে তাহলে খুলে ফেলবেন কারণ এগুলো দ্বারা এক্স-রে বিম বাঁধা পায়।
# রোগীর শরীরে যদি কোন সা র্জারীর কারণে “মেটাল বডি” থাকে তবে তা “টেকনোলজিস্ট “কে জানাবেন।
# রোগী যদি প্রেগন্যান্ট হন বা প্রেগন্যান্ট হয়েছে এরকম অনুভূতি হয় তবে এক্স-রে করার আগে ডাক্তারকে জানাবেন। প্রয়োজন বোধে রোগীকে “এমআরআই” অথবা “সিটি স্ক্যান” রেফার করবে।
# যদি এক্স-রে করতেই হয়,তবে “পেলভিক রিজন” এর উপর “শিল্ড” ব্যবহার করতে হবে এবং এক্সপোজার ডোজ কমিয়ে দিবে।
# রোগী যদি বাচ্চা হয় তবে চেষ্টা করতে হবে একবারেই যাতে ফিল্ম নেয়া যায়।
# কোন ভাবেই একদিনে ৩ বারের অধিক “এক্সপোজ” দেয়া উচিত নয়।
# কিছু এক্স-রের ক্ষেত্রে “কনট্রাস্ট ডাই ” ব্যবহার জরতে হয়।এগুলো রোগীকে মুখে খাওয়ানো হয়,ইনজেক্ট করা অথনা “এনিমা” হিসেবে দেয়া হয়।
# “কনট্রস্ট ডাই” দেয়ার রোগীর সামান্য অস্বস্তি বোধ করতে পারে।
# “গ্যাস্ট্রোইন্টেসটিনাল” ট্রাকে এক্স-রে ডাক্তারকে বিশেষ কোন গাইডলাইন আছে কিনা জিজ্ঞাসা করা উচিত।
# ল্যাব থেকে এক্স-রে রিপোর্ট নেয়ার সময় এক্স-রে ফিল্মের আইডি ও আপনার আইডি দেখে নিবেন।
# নরমালি এক্স-রের কোন পাশ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।তবে কিছু রোগীর ক্ষেত্রে এলার্জি সেনসিটিভ হবার কারণে চামড়া লাল হয়ে যায়।
# এক্স রে ২ ভাবে করা হয় # রিপোর্ট সহ # রিপোর্ট ছাড়া।তাই করার আগে জেনে নিবেন।
এক্সরে রেডিয়েশন প্রতিরোধ করার উপায় কি