A Leading Doctor Chamber information Site In Chittagong

kk
4
22
a5
a3
2
5
বিলিরুবিন টেস্ট

বিলিরুবিন (Bilirubin) একধরনের হলুদ রংয়ের পিগমেন্ট যা স্বাভাবিক ভাবে রক্ত ও মলে থাকে।বিলিরুবিন টেস্টের মাধ্যমে শরীরের বিলিরুবিন এর মাত্রা নির্ণয় করা হয়।মাঝে মাঝে লিভার শরীরে বিলিরুবিন প্রসেস করতে পারে না।এটা শরীরের বিলিরুবিন বেড়ে যাওয়ার কারণে হতে পারে বা লিভারে ইনফেশনের কারণে হতে পারে।

এই সময় শরীরের রং হলুদ হয়ে যায়,প্রস্রাব আর মলের রং হলুদ হয়ে যায়।

রোগীর প্রস্তুতিঃ

# এই টেস্টের জন্য  তেমন কোন প্রিপারেশন নেই।

# কোন এন্টিবায়োটিক নিয়ে থাকলে জানাতে হবে।

# কেমোথেরাপি বা কোন ধরনের রেডিয়েশন বা হিট থেরাপি নিলে জানাতে হবে।

# বিলিরুবিন টেস্ট না করে স্যাম্পল ফেলে রাখলে সময়ের সাথে সাথে কমে যায়।ভালো ল্যাবে টেস্ট করুন।

# বার্থ কন্ট্রোল পিল খেলে টেস্ট করার সময় জানাতে হবে।

 

নরমাল রেঞ্জঃ 0.3 – 1.2 mg/dl

 

কখন বিলিরুবিন বেড়ে যায়ঃ

# লিভার ডিজিস

# গিলভার্ট সিনড্রোম

# বিলিয়ারি স্ট্রিকচার

# ক্যান্সার(গলব্লাডার বা প্যানক্রিয়াস)

# ঔষধের পাশ্বপ্রতিক্রিয়া

# লিভার সিরোসিস

 

সর্তকতাঃ

# একই দিনে বিভিন্ন ল্যাবে টেস্ট করালে হয়তো পয়েন্ট এদিক-ওদিক হতে পারে,তবে কখনো ১ পয়েন্ট এর ব্যবধান হবে না।

# একদম ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে  বিলিরুবিন টেস্ট বেশ কয়েক বার রিপিট করতে হয়।

# বিলিরুবিন টেস্টের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত স্যাম্পল নেয়া নিশ্চিত করতে হবে।

# “Heamolized Sample” থেকে বিলিরুবিন রেজাল্ট ভুল আসে।

# বিলিরুবিন টেস্টের সাথে ক্রস চেকিং টেস্ট হিসেবে “SGPT” করালে ভালো।

বিলিরুবিন বা জন্ডিস টেস্ট (Bilirubin Test): কি ও কেন করা হয় এবং সর্তকতা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *