The mask can also cause shortness of breath!
সারা বিশ্ব করোনা ভাইরাসের আক্রমণে পর্যদুস্ত। আমরা বাংলাদেশীরাও ইতিমধ্যে এর ভয়াবহ ভাবে সংক্রমিত। প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা হাজারখানেক ছাড়িয়েছে। এ রোগ থেকে বাঁচার উপায় হলো সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা।এর জন্য কার্যকর উপায় সবসময় মাস্ক ব্যবহার করা।
আমরা বিভিন্ন ধরনের মাস্ক ব্যবহার করি।তারমধ্যে সার্জিক্যাল মাস্ক একবার পড়েই দিতে হবে।তবে ডাক্তার -স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য এন৯৫ মাস্কসহ সুতির কাপড়ের মাস্ক বা টেরিলিন কাপড়ের মাস্ক এমনকি ঘরোয়া উপায়ে বানানো মাস্কও পরিস্কার করতে হবে।
তবে মাস্ক নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে না হলে অনেকসময় ডাস্ট এলার্জি থেকে সুস্থ মানুষের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যেতে পারে।
যেভাবে মাস্ক পরিস্কার করবেনঃ
১) মাস্কে সরাসরি হাত দিবেন না।বাড়ীতে আসার পর মাস্ক খুলুন দড়ি,ফিতা বা রাবার ব্যান্ডের অংশ ধরে।
২) সাবান বা ডিটারজেন্ট মেশানো জলে ভিজিয়ে ধুয়ে নিন।
৩) মাস্ক ধোয়ার পর জীবাণুনাশক লোশনে ডুবিয়ে ঝুলিয়ে রাখুন ছাদের কোন আংটায়।
৪) গরম পানিতে মাস্ক ফুটিয়ে নিতে পারেন।
৫) শুকানোর পর মাস্কের ভেতরের অংশে যেন ধূলাবালি যেন না লাগে
৬) শুকানোর পর আয়রন করে নিলেই মাস্ক আবার তৈরী।
৭) ভেজা মাস্ক কখনো পড়া যাবে না।এতে সংক্রমণের ঝুকি বাড়ে।
৮) মাস্কের ভেতরের অংশে কখনো হাত দেয়া যাবে না।
৯) প্যান্টের পকেটে মাস্ক রাখা ঠিক নয়,এতে ঘাম লেগে ছত্রাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
১০) N95 মাস্ক সাধারণ মানুষের জন্য নয়।এগুলোতে শ্বাস নিতে সমস্যা হয়।
যে ১০টি কারণে প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া হয়