সিসটোস্কোপি (Cystoscopy) একটি হেলথ টেস্ট যা দিয়ে ব্লাডার ও ইউরেথ্রা পরীক্ষা করা হয়।এটি খুবই সাধারণ ও ব্যথাহীন পরীক্ষা। এটি করার পর আপনি বাসায় চলে যেতে পারবেন।এ পরীক্ষায় একটি সরু টিউব প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে প্রবেশ করানো হয় এবং তা ব্লাডার পর্যন্ত নেয়া হয়।টিউবের মাথায় লাইট ও ক্যামেরা লাগানো থাকে।
২ ধরনের সিসটোস্কোপি সিস্টেম আছেঃ
# ফিক্সড/ স্ট্রেইট
# ফ্লেক্সিবল
কেন সিসটোস্কোপি/ Cystoscopy টেস্ট করা হয়ঃ
# প্রস্রাবের সাথে রক্ত গেলে
# প্রস্রাব করতে অসুবিধা হলে
# প্রস্রাবে কন্ট্রোল না থাকলে
# প্রস্রাবের রাস্তায় ইনফেকশন হলে
# ব্লাডারে পাথর,ব্লাডার ক্যান্সার হলে
# সিস্টিটিস হলে
# প্রস্টেট বড় হয়ে গেলে
রোগীর প্রস্তুতিঃ
# ব্লাডার খালি করে ফেলতে হবে।
# এন্সেথেটিক জেল লাগাতে প্রস্রাবে রাস্তায়
# ডাক্তার টেস্ট শুরু করার আগে কিছু ঔষধ প্রেসক্রাইব করতে পারে।
টেস্টের সময়ঃ
এটি করতে সাধারণত ১৫-৩০ মিনিট সম লাগে।
টেস্টের পরের এফেক্টঃ
# সামান্য ঘুম ঘুম ভাব লাগতে পারে।
# প্রস্রাবের রাস্তায় সামান্য ব্যথা হতে পারে।
# প্রস্রাবের সাথে সামান্য রক্ত যেতে পারে।
কখন ডাক্তারের কাছে যাবেনঃ
# যদি ১২-২৪ ঘন্টা পরেও সমস্যা দূর না হয়।
# যদি রোগী প্রস্রাব করতে না পারে।
# জ্বর উঠে
দেরী না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন।
এই টেস্ট করাতে কত টাকা লাগে?