Here are 10 things to know about using an oxygen cylinder, or danger!
পুরো দেশ করোনার আক্রমণে দিশেহারা।করোনা ভাইরাসের আক্রমণে রোগিদের যে সমস্যাটা হচ্ছে তা মূলত ফুসফুসের।রোগী শ্বাস নিতে পারছে না।যার জন্য রোগীকে হাসপাতালে এডমিট হয়ে অক্সিজেন নিতে হচ্ছে।অনেকে আবার অক্সিজেন পাচ্ছেন না,রোগী বেশী সাপ্লাই কম।তাই ব্যক্তি উদ্যোগে মানুষ এখন বাসায় অক্সিজেন সিলিন্ডার স্টক করছেন।উনাদের জন্য আজকের আয়োজনঃ
১) প্রথমত, রোগীর অক্সিজেন প্রয়োজন হলে তা হাসপাতালে এডমিট হওয়ায় উত্তম।বিভিন্ন হাসপাতালে খোঁজ নিতে ক্লিক করুন।
২) অকারণে অক্সিজেন নেয়া যাবে না।অতিরিক্ত অক্সিজেন শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
৩) বাসায় পালস অক্সিমিটার মেশিন কিনবেন।সেটা দিয়ে ১ থকে ২ মিনিট পর পর দেখবেন অক্সিজেন স্যাচুরেশন কত?
৯৩% এর বেশী হলে অক্সিজেন লাগবে না।এর কম হলে অক্সিজেন দিবেন কিন্তু মেপে।যদি অক্সিজেন দিয়েই ৯৩% রাখা যায়,তাহলে ঐখানে রাখবেন।জোর করে ১০০% করা উচিত নয়।
৪) সিলিন্ডারের সাথে ন্যাসাল ক্যানুলা লাগবে,নাকে পড়ার জন্য।ঐটা দিয়ে ম্যাক্সিমাম ৬ লিটার দেয়া যায় ১ মিনিটে।যদি দেখেন ২-৪ লিটার পরেও রোগীর স্যাচুরেশন ৯২% এর নিচে তাহল হাসপাতালে ভর্তি করা অতি জরুরী।
৫) অক্সিজেনের সাথে আরো ২টা জিনিস দরকার
# anticoagulant
# রোগীকে উপুড় করে শুয়ে দিবেন অক্সিজেন দেয়ার সময়।
৬) অক্সিজেন এর বিভিন্ন সাইজ আছে,কেনার সময় বুঝে কিনবেন।
৭) সিলিন্ডার যাদের থেকে কিনবেন,রিফিলের ব্যাপারটাও ক্লিয়ার জরে নিবেন।
৮) অক্সিজেন দাহ্য।তাই সর্তক থাকবেন।রোগীর রুমে ধূমপান ও মশার
কয়েল বা এরোসেল স্প্রে জ্বালানো যাবে না।
৯) ফায়ার সার্ভিসের নাম্বার রাখবেন।যদি আগুন লাগে কিভাবে সিলিন্ডারটা সামলাবেন তার একটা পরিকল্পনা রাখুন।
১০) যাই করুন,একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে করুন।