A Leading Doctor information Site In Chittagong

kk
4
22
a5
a3
2
5
dr3 (1)

ব্লাড প্রেসার মেশিনঃ বিপদের বন্ধু

www.hellodoctorctg.com

ব্লাড প্রেশার মেশিন বা রক্তচাপ মাপার যন্ত্র, নাম আমরা প্রায় সবাই জানি।এটি দিয়ে মানুষের শরীরে রক্তচাপ মাপা হয়।খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি মেডিকেল মেশিন,ক্ষেত্র বিশেষে এটির উপর মানুষের জীবন-মৃত্যু নির্ভর করে।বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের প্রেশার মেশিন বাজারে পাওয়া যায়।প্রত্যেকের ঘরে এটি থাকা খুবই দরকারী।

এটি আসলে কি মাপে?

ব্লাড প্রেসার মেশিন মানুষের শরীরের আর্টারিতে রক্তপ্রবাহ যে চাপের সৃষ্টি করে তা মাপে।

প্রেশার কত স্বাভাবিক ?

Normal—————————————————————- Less than 120 & less than 80

 

Elevated——————- ——————————————- 120 to 129 &  less than 80

 

High blood pressure(hypertension stage 1)———————-  130 to 139 or 80 to 89

 

High blood pressure (hypertension stage 2)———————- 140 or higher or 90 or higher

 

Hypertensive emergency (see yuor doctor right away)—– Higher than 180 and/or Higher than 120(বিপদজনক)

 

ব্লাড প্রেশার মেশিন ২ প্রকারঃ

১) এনালগ

২) ডিজিটাল

তবে,এনালগটাই ব্যবহার করা ভালো।

কিভাবে মাপতে হয়ঃ

সাধারণত হাতে প্রেশার মাপা হয়,তবে ডিজিটাল মেশিন গুলোতে হাতের কব্জিতে মাপা হয়।

ব্লাড প্রেশার মাপার সময় সর্তকতাঃ

# এনালগ ও ডিজিটাল উভয় মেশিনে প্রেসার সাধারণত ১০-১৫ পার্থক্য হতে পারে।

# ডান হাত ও বাম হাত উভয় হাতের প্রেশারের মধ্যে ১০ পার্থক্য হতে পারে।

# বয়স ও লিঙ্গ ভেদে প্রেশারের পার্থক্য হতে পারে।

# দাড়িয়ে কখনো প্রেশার মাপা যাবে না।

# প্রেশার মাপার সময় কথা বলা যাবে না,শোনাও যাবে না।

# প্রস্রাবের বেগ নিয়ে প্রেশার মাপা যাবে না।

# কাপড়ের উপর দিয়ে প্রেশার মাপলে ভুল হবার সম্ভাবনা থাকে।

# প্রেশার মেশিনের কাপ যদি রোগীর শরীরের তুলনায় ছোট হয়,রেজাল্ট ভুল আসবে।

# ধূমপান করার ৩০ মিনিটের মধ্যে প্রেশার মাপা যাবে না।

# হাটার সময় বা ব্যায়াম করার সময় প্রেশার মাপা যাবে না।

# প্যারালাইজড হাতে প্রেশার মাপা যাবে না।

# প্রেশার মাপার সময় পিছনে হেলান দিয়ে রিল্যাক্স হয়ে বসতে হবে।

# যে হাতে প্রেসার মাপবে তা কোন কিছুর উপর রাখতে হবে।

# শরীরে ব্লাড প্রেশার প্রতি ২০ মিনিটে পরিবর্তন হয় তা নির্ভর করে খাবার,কাজ,মানসিক অবস্থার উপর।

অদ্ভত তথ্যঃ

# কিছু কিছু রোগীর ক্ষেত্রে কোন কারণ ডাক্তার বা হাসপাতালে গেলে প্রেশার বেড়ে যায়,একে “” white coat hypertension ” বলে।

# আর কিছু কিছু রোগীর ক্ষেত্রে  ডাক্তার বা হাসপাতালে গেলে প্রেশার কমে যায়,একে “Masked Hypertension ” বলে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *