# ভ্রণের বয়স নির্ধারণ – এ সময় টায় সবচেয়ে সঠিক ভাবে ভ্রুণের বয়স নির্ধারণ সম্ভব। এজন্য যাদের পিরিয়ড এর ডেট নিয়ে কনফিউশান রয়েছে তাদের জন্য এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ।
# একের অধিক প্রেগন্যান্সি থাকলে এ সময়ের আল্ট্রাসাউন্ড অতি গুরুত্বপূর্ণ। কারন ভ্রুণের প্লাসেন্টা একটি না দুটি এই সময়ে আল্ট্রাসাউন্ড এর মাধ্যমে ডায়াগনোসিস সম্ভব, কিন্তু পরবর্তীতে এভাবে আর সনাক্ত করা যায় না।
# একটোপিক প্রেগন্যান্সি অর্থাৎ জরায়ুর বাইরে প্রেগন্যান্সি থেকে থাকলে তা বোঝা যায়। অনেকে মায়েরা বাচ্চা নষ্ট করার জন্য ভ্রুণের অবস্থান না জেনেই ঔষধ খেয়ে থাকে, পরবর্তীতে মরনাপন্ন অবস্থায় একটোপিক প্রেগন্যান্সি ডায়াগনোসিস হয়। চট্টগ্রামের সেরা ১০ স্ত্রী ও প্রসূতীরোগ বিশেষজ্ঞ
# মিসড এবরশনঃ অনেক প্রেগন্যান্সির শুরুতেই ভ্রুণ টি নষ্ট হয়ে যায়, এখেত্রে ভ্রুণের হার্ট বিট দেখা যায় না।
# ব্লাইটেড ওভামঃ এটি এক ধরনের এবরশন এবং একটি কমন সমস্যা। এক্ষেত্রে ভ্রণের ঘর(Gestational sac) থাকলেও ভ্রুণ থাকে না।
# মোলার প্রেগন্যান্সিঃ মায়েদের প্রেগন্যান্সির সব লক্ষণ থাকবে,প্রেগন্যান্সি টেস্ট ও পজিটিভ থাকে- যদিও এটি প্রেগন্যান্সি নয়। এটি প্লাসেন্টার একটি টিউমার যা আল্ট্রাসাউন্ড করে প্রাথমিক ডায়াগনোসিস সম্ভব।
# কিছু কিছু অ্যাবনরমাল কন্ডিশন এ সময়ে ডায়াগনোসিস করা যায়। তাই যাদের অ্যাবনরমাল বেবি হবার রিস্ক আছে তারা অবশ্যই জেনেটিক সনোগ্রাম করে নিবেন।