Learn about the disease by looking at the color of the urine
প্রস্রাব আমাদের শরীরের তরল বর্জ্য পদার্থ।যা শরীরের ক্ষতিকর জিনিস বের করে নিয়ে যায়।শরীরে যদি কোন রোগ বাসা বাঁধে সেক্ষেত্রে প্রস্রাবের রং পরিবর্তন হয়ে যায়।আমরা যদি সচেতন হই তাহলে রোগের শুরুতেই আমরা চিকিৎসা নেয়া শুরু করতে পারবো।
কফের রং দেখে রোগ সর্ম্পকে জানুন
লাল/গোলাপী:
# প্রস্রাবে রক্ত গেলে রং লাল বা গোলাপী হয়। নিম্নলিখিত কারণ সমূহে প্রস্রাবের সাথে রক্ত যায় –
১) প্রস্রাবের রাস্তায় ইনফেকশন হলে
২) প্রস্টেট বড় হয়ে গেলে
৩)কিডনীতে পাথর হলে
৪) টিউমার বা ক্যানসার হলে
# ফল:
বিভিন্ন ফল খেলে সাময়িক প্রস্রাবের রং পরিবর্তন হয়ে যায়।ফল গুলো হলো-
১) পালংশাক
২) কালো জাম
৩) গাজর
৪) রেউচিনি (এটা চীন ও তিব্বতে পাওয়া যায়)
# ঔষধ-
বিভিন্ন ঔষধ চলাকালীন সময়ে প্রস্রাবের রং পরিবর্তন হয়ে যায়।যা ঔষধ বন্ধ করলে ঠিক হয়ে যায়।নিম্নলিখিত ঔষধ গুলো খেলে রং পরিবর্তনন হয়ে যায়-
১) রিপামপিন(রিপাডিন,রিমাটেন),যা যক্ষা রোগীর জন্য ব্যবহৃত হয়
২) “ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন” রোগীর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত (পেনাযোপাইরিডিন) ঔষধেও প্রস্রাবের রং পরিবর্তনহয়।
হাসপাতাল দ্বারা ইনফেক্টেড হওয়া এড়াতে চাইলে, মেনে চলুন ১০ টি নিয়ম
অরেঞ্জ/কমলা রংয়ের প্রস্রাব:
১) ঔষধঃ বিভিন্ন এন্টিবায়োটিক(এযুলপিডিন,পেনাযোপাইরিডিন/পাইরিডিয়াম ইত্যাদি) ঔষধের কারণে প্রস্রাবের রং কমলা হয়।
২) লিভার বা বাইল ডাক্টে কোন ইকফেশন হলে(এক্ষেত্রে ফ্যাকাশে রংয়ের পায়খানাও হতে পারে)
৩) ডিহাইড্রেশান
৪) অতিরিক্ত ভিটামিন V-12 খেলে
নীল/সবুজ রংয়ের প্রস্রাব:
১) ফুড কালার– যা ফাস্ট ফুড খাবার প্রস্তুতকরণে ব্যবহার করা হয়
২) কিছু কিডনী এক্সরে করার সময় ডাই রোগীকে খেতে দেওয়া হয় যার জন্য কিছুসময় বা কিছুদিন প্রস্রাব রং পরিবর্তন হতে পারে
ঔষধঃ কিছু ঔষধ রং পরিবর্তন করে দেয় যেমন: এমিট্রিপটালিন,ইনডোমেথাচিন(ইনডোচিন,টাইভোবেক্স),ও প্রোপোল(ডিপ্রাইভেন)
৩) “সিউডোমোনাস” ব্যাকটেরিয়া দিয়ে ইউনারি ইনফেশন হলে
৪) বেনিন হাইপারক্যালামিয়া হলে
ঘন বাদামী/ কোকাকোলা প্রস্রাব রং:
১) খাদ্য:
#অতিরিক্ত মটরশুঁটি
# রেউচিনি
২)ঔষধঃ
# লিভার ইনফেকশন
# কিডনী ইনফেকশন
# ইউ আই টি ইকফেকশন
৩) ব্যায়ামঃ অতিরিক্ত ব্যায়ামে যদি “মাসল ইনজুরি” হয়
গোলাটে রংয়ের প্রস্রাবঃ
১) ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন
২) কিডনীতে পাথর হলে
