Why do Kidney Function Test ?
আমাদের শরীরে ২টি কিডনী রয়েছে।যারা ২৪ ঘন্টায় তাদের কাজ করে চলেছে।কাজটা কি?কাজটি হলো রক্তকে পরিষ্কার রাখা এবং শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় জিনিস প্রস্রাব দিয়ে বের করে দেওয়া।আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে যেমন:
# ভিটামিন ডি প্রস্তুতি
# লোহিত রক্ত কণিকা প্রস্তুতি
# হরমোন,যা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে।
যখন ডাক্তার ভাবে আপনার কিডনী সঠিক ভাবে কাজ করছে না,তখন “কিডনী ফাংশান টেস্ট” করতে হবে।
চট্টগ্রামের সেরা ১০ ডাক্তার সম্পর্কে জানতে ক্লিক করুন
যদি আপনার “ডায়াবেটিস ও হাই ব্লাড প্রেসার ” থাকে তবে নিয়মিত কিডনী টেস্ট করা উচিত কারণ ডায়াবেটিস এ প্রথম এফেক্ট আসে কিডনীর উপর।
কিডনী রোগের লক্ষণ:
# উচ্চ রক্তচাপ
# প্রস্রাবে রক্ত যাওয়া
# ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া
# প্রস্রাব করতে কষ্টে হওয়া
# প্রস্রার করার পর কষ্ট হওয়া
# হঠাৎ হাত ও পায়ে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া
# পিছন দিকে ব্যথা হওয়া
লিভার ফাংশান টেস্ট কি এবং কেন দরকার ও সাবধানতা
যে কোন একটি লক্ষণ কিডনী রোগ নির্দেশ করে না কিন্তু ক্রমাগত লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
কিডনী টেস্ট যা যা করতে হবে:
# রুটিন ইউরিন এক্সামিনেশন
# ক্রিয়েটিনিন টেস্ট
# ব্লাড ইউরিয়া
# ব্লাড ইউরিয়া নাইট্রোজেন
# সিরাম ইউরিক এসিড
# সিরাম টোটাল প্রোটিন
# সিরাম এমবুমিন
# সিরাম গ্লোবিউলিন
# সিরাম এমবুমিন/গ্লোবিউলিন রেশিও
# সিরাম ইলেকট্রোলাইট
# এস্টিমেটেড জি এফ আর
সুস্থ মানুষর ক্ষেত্রে প্রাথমিক টেস্ট হিসেবে এই ৩ টি টেস্ট করা যাবে:
# সিরাম ক্রিয়েটিনিন
# ব্লাড ইউরিয়া
# ইউরিন এনালাইসিস
কিডনী টেস্ট খুবই টেস্ট সেনসিটিভ টেস্ট।সঠিক রিপোর্ট পেতে আপনাকে কিছু প্রস্তুতি নিতে হবে যেমনঃ
# খালি পেটে এ টেস্ট করা যাবে না।অতিরিক্ত সময় খালি পেটে থাকলে অনেক সময় ক্রিয়েটিনিন বাড়তি আসে
# ব্যায়াম বা হেঁটে এসে বিশ্রাম না নিয়ে টেস্ট করা যাবে না।
# বমি করার পর সাথে সাথে টেস্ট করা যাবে না
এরকম আরো প্রয়োজনীয় টেস্ট প্রিপারেশান জানতে ক্লিক করুন
কষ্টের টাকায় টেস্ট করাবেন তো ভালো একটি ল্যাবে টেস্ট করাবেন।ভুল টেস্ট রিপোর্ট সময়,স্বাস্থ্য ও টাকা সবকিছুর অপচয় করে।
আমার প্রস্রাবে প্রায়ই ফেনা হয়। ইদানিং প্রস্রাবের চাপ সহ্য করা কষ্টের হয়।
আমি চিন্হিত আইবিএস এর রোগী।